রহমত নিউজ 05 November, 2025 08:36 PM
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ধর্মীয় শিক্ষকসহ বিভিন্ন পদে দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিয়োগ দিতে অনুরোধ জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। পাশাপাশি শিক্ষা উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা ও প্রতিরক্ষা সচিব বরাবরে পৃথকভাবে ডিও লেটার পাঠিয়েছেন তিনি।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তর গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে।
শিক্ষা উপদেষ্টাকে প্রেরিত পত্রে ধর্ম উপদেষ্টা লিখেছেন, ২০১৮ সালে সেপ্টেম্বরে মহান জাতীয় সংসদে “আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি’আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ -এর অধীন কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসের (তাকমীল) সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর সমমান প্রদান আইন, ২০১৮” পাস হয় এবং সেদিনই বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় এটি প্রকাশিত হয়। এ আইনটি প্রণীত হওয়ার পর দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হলেও কওমি অঙ্গনের শিক্ষার্থীরা উক্ত আইনের কোনো সুফল পাচ্ছেন না। এতে আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে এবং কওমি অঙ্গনের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সঞ্চার হচ্ছে।
তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সহকারী শিক্ষক (ধর্ম) পদে দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও সহযোগিতা কামনা করেছেন। একইভাবে দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স প্রদানে অগ্রাধিকার দেয়ার বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টাকে উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা।
ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ধর্মীয় শিক্ষক পদে দাওরায়ে হাদিস সনদধারীদের নিয়োগ দেয়ার জন্যও প্রতিরক্ষা সচিব বরাবরও একটি আধা-সরকারি পত্র দিয়েছেন।
বিভিন্ন পদে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিয়োগে ধর্ম উপদেষ্টার চিঠি
বিশেষ প্রতিনিধি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ধর্মীয় শিক্ষকসহ বিভিন্ন পদে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিয়োগ দিতে অনুরোধ জানিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। পাশাপাশি শিক্ষা উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা ও প্রতিরক্ষা সচিব বরাবরে পৃথকভাবে ডিও লেটার পাঠিয়েছেন তিনি।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তর আমার দেশকে এ তথ্য জানিয়েছে। দেশে বর্তমানে ২০ হাজারের বেশি কওমি মাদরাসা রয়েছে। এসব মাদরাসা থেকে প্রতিবছর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী দাওরায়ে হাদীসের (তাকমীল) সনদ লাভ করে থাকেন।
শিক্ষা উপদেষ্টাকে প্রেরিত পত্রে ধর্ম উপদেষ্টা লিখেছেন, ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে মহান জাতীয় সংসদে ‘আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি’আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’-এর অধীন কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদীসের (তাকমীল) সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর সমমান প্রদান আইন, ২০১৮’ পাস হয় এবং সেদিনই বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় এটি প্রকাশিত হয়। এ আইনটি প্রণীত হওয়ার পর দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হলেও কওমি অঙ্গনের শিক্ষার্থীরা উক্ত আইনের কোনো সুফল পাচ্ছেন না। এতে আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে এবং কওমি অঙ্গনের শিক্ষার্থীদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভের সঞ্চার হচ্ছে।
তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক (ধর্ম) পদে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও সহযোগিতা কামনা করেছেন। একইভাবে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিকাহ রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স প্রদানে অগ্রাধিকার দেয়ার বিষয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টাকে উদ্যোগ নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা।
ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর ধর্মীয় শিক্ষক পদে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিয়োগ দেয়ার জন্যও প্রতিরক্ষা সচিব বরাবরও একটি আধা-সরকারি পত্র দিয়েছেন।